মশাহিদ আহমদ, মৌলভীবাজার:- আফসোস একটাই,মৌলভীবাজার শহরের ২নং ওয়ার্ডে বড় বাড়ী- অরেঞ্জ টিলা ও টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজে দৈনিক শত শত মানুষ যাওয়ার রাস্তাটা চলাচলের অনুপযোগী। প্রায় ৩বছর হতে চলছে, কিন্তু দেখার মতো কেউ নেই। এই রাস্তাটা দেখে মনে হয় অবহেলিত, কোন ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত রাস্তা। আজ ১৭ আগষ্ট মৌলভীবাজার জেলা ছাত্রলীগ নেতা ফাহাদ বিন সালাম তার ফেইসবুক আইডিতে লিখেন- আর কতো বাবা’রা প্যারালাইসিস হলে এই রাস্তাটা ঠিক হবে ? এই রাস্তায় পরে আমার বাবা আজ ১বছর যাবৎ প্যারালাইসিস রোগীর খাতায় নাম লিখিয়েছেন। বর্তমানে আমার বাবার চলাচলের একমাত্র সঙ্গী হচ্ছে লাঠি। জানি না আর কতো বাবা’রা প্যারালাইসিস হলে এই রাস্তাটা ঠিক হবে ? সন্ধ্যা হলে এই রাস্তাটা যেন আপনার জান কবজের জন্য প্রস্তুত হয়ে থাকে। শত শত মানুষের বিচলন, কিন্তু আফসোস সন্ধার পর ল্যাম্পপোস্ট তো দ‚রের কথা একটি ৬০ ভোল্টের বাল্বও জ্বলে না। তিনি তার প্রতিক্রিয়া আরো বলেন- মনে করেন, একজন অন্ত:সত্ত¡া মা প্রসব যন্ত্রনায় ছটফট করছেন। আপনার বিবেককে একবার প্রশ্ন করুন, এই মা কে কিভাবে হাসপাতাল নিয়ে যাবেন ? আজ আমার বাবা প্যারালাইসিস হয়ে প্রায় শয্যাশায়ী। আপনিও প্রস্তুত থাকেন। কাল আপনার মা/বাবা এই রাস্তায় পরে প্যারালাইসিস হতে বেশি সময় লাগবে না। পরিশেষে, আমাদের ২নং ওয়ার্ডের তিন বারের জননন্দিত কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র ও জাতীয় শ্রমিকলীগ মৌলভীবাজার জেলা শাখার সভাপতি আসাদ হোসেন মক্কু ও আধুনিক পৌরসভার রুপকার, ক্লিন ইমেজের অধিকারী, মৌলভীবাজার জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব ফজলুর রহমান এর সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ করেন এবং জনভোগান্তি থেকে মুক্তি দিয়ে সমান্তরাল ও নির্মাণাধীন অংশ দ্রুত সংস্করণ কওে জনগণের চলাচল স্বাভাবিক করার আহবান জানান।